গার্ল, let’s be real , তুমি রাতে বিছানায় শুয়ে “আমি এটা কেন করলাম?”, “আমি এত বোকা কেন?”, “লোকে যদি জানে তখন কী হবে?” এসব ভেবে pillow soak করছো না তো? হ্যাঁ, আমরা সবাই করেছি , self-blame is like that annoying WhatsApp group you can’t leave.
কিন্তু শুনো, হাজার হাজার বছর আগে কিছু সেজ-রা (আসলে OG mental health coaches) আমাদের জন্য উপনিষদ লিখে গেছেন , আর তার মধ্যে আছে এমন শক্তিশালী মন্ত্র ও জ্ঞান, যা আজকের overthinking queensদের জন্য একেবারে jackpot!
তাহলে চল, দেখে নিই ৫টি mind-blowing উপায় যার মাধ্যমে তুমি নিজেকে ক্ষমা করার সুপারপাওয়ার পেয়ে যাবে , উপনিষদ অনুযায়ী। Spoiler alert: এটা শুধু তোমার আত্মাকে না, তোমার Insta feed-ও হাইলাইট করে দেবে।
১. “তুমি আত্মা, ভুল নও” – আত্মজ্ঞানে নিজেকে রিলিজ দাও!
উপনিষদ বলে: “আত্মা অজ, অব্যয়, অবিনাশী।”
তুমি যা করেছো, তা তোমার প্রকৃত আত্মা নয়। তুমি কফি স্পিল করেছো? ক্লাস bunk করেছো? Ex কে আবার text করেছো? Girl, that’s your mind’s doing, not your real self.
করণীয়:
- Mirror-এর সামনে দাঁড়াও, নিজেকে বলো: “আমি চিরন্তন, আমি শুদ্ধ, আমি শুধুই আত্মা। আমি ভুল করেছি, কিন্তু আমি ভুল নই।”
- প্রতিদিন ২ মিনিট এই affirmation বলো। সেলফি তুললেও চলে
২. “ক্ষয়িষ্ণু দেহ নয়, অবিনাশী চেতনা” – Body Shame কে বাতিল করো!
যখন তুমি তোমার body নিয়ে হীনমন্যতা বোধ করো, তখন উপনিষদ তোমাকে বলে:
“নেহি ন গচ্ছতি পাপম্” – পাপ (অশুদ্ধতা) আত্মাকে স্পর্শই করতে পারে না।
করণীয়:
- প্রতিবার যখন তোমার মনে হয় “আমি মোটা/কালো/ছোট” তখন এই শ্লোক মনে করো।
- নিজের জন্য একটি সুন্দর জার্নাল রাখো , নাম দাও “I am Divine” , আর প্রতিদিন লিখে ফেলো ১টি করে positive affirmation।
(Also, unfollow any IG account that makes you feel meh about yourself. Seriously.)
৩. “মায়া ভেঙে দাও” – Past Mistakes ≠ Life Sentence
তুমি হয়তো কাউকে কষ্ট দিয়েছো, নিজের স্বপ্নকে পিছনে ফেলেছো, কিন্তু মেয়েরা শোনো , মায়া (ভুল ধারণা) আমাদের জীবনকে আটকে রাখে।
উপনিষদ বলে: “মায়া তু বিদ্যা না হি” , মায়া জ্ঞান নয়, মায়া হল ভ্রান্তি।
করণীয়:
- ভুলগুলোকে movie trailer-এর মতো দেখো, পুরো সিনেমা নয়।
- Meditation করে মনে করো: “I forgive myself. I was learning. আমি evolving।”
(And yes, আপনি evolve হচ্ছেন, ঠিক Pokémon-এর মতো!)
৪. “সত্যমেব জয়তে” – নিজের সত্যকে চিনে নাও
তুমি হয়তো নিজের ওপর রাগ করছো কারণ তুমি fake হাসছো, নিজের সত্য চেপে রাখছো। But Upanishads says:
“সত্যমেব জয়তে, ন অনৃতম্” – সত্যই জয়ী হয়, অসত্য নয়।
করণীয়:
- নিজেকে প্রশ্ন করো: “আমার সত্যি আমি কে?”
- প্রত্যেক দিন অন্তত ৫ মিনিট নিজেকে unfiltered ভাবে জানার চেষ্টা করো , voice note, journal বা শুধুই চুপচাপ বসে introspect করে।
(Pro Tip: মাঝে মাঝে truth বলার পর মুখ বন্ধ রাখাও একটা আর্ট!)
৫. “আত্মা সন্তুষ্ট” – বাইরের validation বন্ধ করো, অন্তরের light জ্বালাও
উপনিষদ বলে: “যঃ পশ্যতি সঃ পশ্যতি” – যে অন্তরে দেখে, সে-ই প্রকৃত দ্রষ্টা।
তুমি যদি নিজেকে শুধু likes, comments আর approval দিয়ে মাপো, তাহলে girl তুমি মিস করছো the real deal!
করণীয়:
- প্রতিদিন একটা “No External Validation Day” রাখো।
- শুধু নিজের খুশির জন্য কিছু করো , make art, dance, write cringe poetry , তাতে likes না পেলেও তুমি grow করবে।
(আর যারা তোকে ঠিকমতো দেখতে পারে না, তাদের জন্য বলো , “যঃ পশ্যতি না, সে তো ফলোয়ার নয়!”)
শেষ কথা , তুমি divine girl, ভুল করলেও হীরেই থাকবে!
উপনিষদ আমাদের শেখায়: “আত্মা চিরন্তন, চিরশুদ্ধ” , মানে, তুমি ৩টা wrong text পাঠিয়ে ফেললেও, universe তোমাকে blacklist করবে না।
তুমি নিজেকে ক্ষমা করতে পারো, যদি নিজেকে চিনো। আর সেই চাবিকাঠি আছে তোমার ভিতরেই।
তোমার turn:
তুমি নিজেকে ক্ষমা করতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাও কোন জায়গায়? Comment করে জানাও , আর যদি এই পোস্ট তোমার আত্মাকে touch করে, তাহলে শেয়ার করো তোমার girl gang-এর সঙ্গে
Because forgiveness isn’t weakness , it’s your Superpower in Pink!