Imagine কর, তোর বন্ধুরা ইনস্টায় ফিল্টার মারছে, gym-এর মিররে flex দিচ্ছে, অথচ তুই নিজের মাঝেই কনফিউজড। নিজের ভিতরটাই তো clear না।
“আমি কে?” , এই simple question টার উত্তর খুঁজতে গিয়ে মাঝেমধ্যে নিজের মাথা খারাপ হয়, তাই তো?
Reality check:
রেজাল্ট ভালো হলেও satisfaction নাই।
Relationship আছে, কিন্তু মনে ফাঁকা ফাঁকা লাগে।
বাইরের দুনিয়া full of noise, কিন্তু ভিতরটা যেন dead silent , no clue কোথায় happiness লুকিয়ে আছে।
সমস্যাটা কোথায়?
Truth bomb , তোর ভিতরের ‘তুই’ কে চিনবি না, তাই তো সবকিছু ফেক লাগছে। আর এই confusion-ই Gen Z লাইফের আসল struggle।
কিন্তু চিন্তা নেই, আজ আমি তোকে উপনিষদের old-school but gold-level hacks দিবো , যা শুধু Toga পরা ঋষিদের জন্য না, বরং তোর মতো modern boy দের জীবনের জন্য ১০০% applicable।
Problem: তুই নিজেকেই চিনিস না
উপনিষদ বলে ,
“আত্মানং বিদ্ধি” , “নিজের আত্মাকে চিন।”
তুই নিজের ভিতরকে না চিনলে বাইরের দুনিয়া, fame, followers, প্রেম, সব কিছু meaningless হয়ে যায়। এই চিন্তার অভাবে আজকের অনেকেই anxiety, depression, overthinking-এ ডুবে আছে।
So, এখন থেকে শুরু কর , Know Thyself.
আর সেটা শুরু হবে এই ৪টি উপায়ে
১. Stop স্ক্রল করা, Start Self-Question করা
উপনিষদে একটা অসাধারণ প্রশ্ন আছে ,
“কো হাম্? কুতঃ আগতঃ?”
(আমি কে? কোথা থেকে এসেছি?)
এই প্রশ্নগুলো তোর mind-এ গেঁথে ফেল। Gym-এ বডি বিল্ড করিস, কিন্তু mind build কবে?
প্রতিদিন নিজের সাথে এই conversation শুরু কর। তুই যতবার জিজ্ঞাসা করবি , “আমি কে?”, ততবার তোর ভিতর থেকে answer আসতে শুরু করবে।
২. বাইরের Approval ছাড়া নিজের ভিতরের voice শুনা শিখ
উপনিষদ বলে:
“নেহি নেহি নান্যৎ অস্তি”
(তোর প্রকৃত সত্তা বাইরের জিনিস না। Self-approval ই সব।)
পরীক্ষায় কম নম্বর, বন্ধুরা ignore করল , এতে কি তুই null হয়ে গেলি? No bro, বাইরের validation তোর worth define করে না।
Self-worth ভিতর থেকে আসে। এই mindset নিলে, হার-জিত বা like-কমেন্ট, কিছুতেই তোকে নাড়া দিতে পারবে না।
৩. Detach কর, Escape না।
Life hard? Feeling numb? Escape করার জন্য Insta scroll, YouTube binge, Gaming-এ ঢুকে যাস। কিন্তু উপনিষদ বলে:
“অসঙ্গো হায়ায়” , (Attachment ছেড়ে দে। Detach কর, কিন্তু পালিয়ে যাস না।)
Detach মানে feeling-গুলোকে deny করা না, বরং calmly দেখা। যেমনঃ game-এ নিজের চরিত্র মরলেও তুই player হস , মরাটা গেমের অংশ।
তোর জীবনের suffering-ও ঠিক তাই , তুই সেগুলো observe করতে শিখলে, pain তোকে control করতে পারবে না।
৪. নিজেকে ঠিকমতো ‘Feel’ করতে শেখ Meditation দিয়ে
উপনিষদ বলে:
“ধ্যানম্ শরণম্ গচ্ছ”
(ধ্যানই একমাত্র রাস্তা।)
Meditation মানেই boring বসে থাকা না। ৫ মিনিটের জন্যও যদি চোখ বন্ধ করে নিজের নিঃশ্বাস observe করিস, দেখবি তোর mind-এর noise আস্তে আস্তে fade হয়ে যাবে।
এটাই আত্মা-চিন্তার প্রথম gateway। Meditation তোর mind কে gym-এর মতো train করবে , strong, clear & fearless.
Bonus: আজই শুরু কর , ‘I Am’ মন্ত্র
আজ রাতেই এই ছোট্ট এক্সারসাইজ ট্রাই কর:
স্টেপ-১:
চোখ বন্ধ কর, নিঃশ্বাস natural ভাবে নাও।
স্টেপ-২:
প্রতিবার নিঃশ্বাস ঢোকার সময় মনে মনে বল ,
“I“
প্রতিবার বের করার সময় বল ,
“Am“
মাত্র ২ মিনিট। এটা করলেই তোর ভিতরের চিন্তাগুলো আস্তে আস্তে settle হতে শুরু করবে।
শেষ কথা: নিজের ভিতরের Hero কে চিন , তুইই তো তোর জীবনের Main Character!
উপনিষদের একটাই মেসেজ ,
নিজেকে চিনলে, দুনিয়ার কেউ তোকে হারাতে পারবে না।
Life tough? হোক।
But তুই tougher।
আজ থেকে তোর inward journey শুরু কর।
Because তোর আসল শক্তি বাইরের muscle না, ভিতরের mindfulness!